1. dailysonbad@gmail.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
  2. newsroom@dailysongbad71.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২ টাকায় | দৈনিক সংবাদ ৭১
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০১:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, দেশজুড়ে বাড়বে গরমের অনুভূতি ফকিরহাটে রাস্তা নির্মাণে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দৃষ্টান্তমূলক উদ্যোগ অধ্যক্ষের দুর্নীতির সংবাদে সাংবাদিকের নামে থানায় অভিযোগ ইরানে ফের হামলার হুমকি ইসরাইলের গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর ইসরায়েলি হামলা, নিহত ১৫ চীনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ল জামায়াতের প্রতিনিধিদল শুক্রবার বৃষ্টি থাকবে কিনা, জানাল আবহাওয়া অফিস দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড় ও ভারি বৃষ্টির আভাস এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করেনি ফকিরহাটে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাশের হার ৭৫.৮৮%: শিক্ষার্থীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২ টাকায়

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক

বগুড়ার মহাস্থানগড়ের পাইকারি বাজারে এক কেজি ফুলকপি মিলছে ২-৩ টাকায়। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় কেজি প্রতি মূলা মিলছে ২-৩ টাকায়। আর বাঁধাকপি, শিম কিংবা শসার মতো সবজিগুলো মিলছে ১০-১৫ টাকা কেজিতে। সবধরণের সবজির দাম নিম্নমূখী হওয়ায় গ্রাহকের জন্য স্বস্তিদায়ক হলেও, কৃষকের চাষাবাদের খরচ তোলাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

উত্তর জনপদের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার মহাস্থানগড় হাট। ১০ দিন আগেও এই হাটে ফুলকপি বিক্রি হয়েছিল ১০-১৫ বা ২০ টাকা কেজিতে। অথচ সেই ফুলকপি নেমে এসেছে সর্বোচ্চ তিন টাকায়। মূলাও মিলছে একই দরে। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় ৮-১০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে একটি বাঁধাকপি। শিমের দামও সর্বোচ্চ ২৫ টাকা, শশার কেজি ১৫ টাকা। শুধুমাত্র ৫০ এর ঘরে টমেটো আর আলু।

বড় বাধাঁকপির দাম ১৮-২০ টাকা পিস বিক্রি হচ্ছে। ছোটগুলো ৮-১০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। অন্য আরেক কৃষক বলেন, বর্তমানে বাজারে সবজির যে যে দাম পাওয়া যাচ্ছে ,তা দিয়ে চলার মতো না।

তুলনামূলক কম দামে সবজি কিনে বেশ খুশি ভোক্তারা। তবে হতাশা বাড়ছে চাষীদের। তারা বলছেন, মাঠ থেকে হাটে সবজি নেয়ার ভ্যান ভাড়াই উঠছেনা; বীজ, সার, কীটনাশক আর আবাদের খরচ উঠবে কিভাবে? শারীরিক পরিশ্রমের মূল্য তো থাকছেই না হিসেবে।

বাজারে সবজির দাম কম হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করে এক কৃষক বলেন, এখন ফুলকপি বিক্রি করছি ২-৩ টাকা কেজি। অথচ ফুলকপির চারা কিনছি এই দামে। আর মণপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা। এত আমাদের উৎপাদন খরচই উঠছে না।

এতে লোকসানের মুখে পড়েছেন পাইকারি আর আড়তমালিকরাও। বাজারের একজন পাইকারী ব্যবসায়ী বলেন, বাজারে সবজির দাম কম হলেও শ্রমিকের খরচ তো কমেনি, যার কারণে আমরাও সবজি কম কিনছি, কারণ লাভ হচ্ছে না। কৃষক তো শেষ সেই সঙ্গে আমরাও কেনাকাটা সীমিত করে দিয়েছি।

অন্যদিকে চাষীরা বলছেন, উৎপাদনের আধিক্য বিবেচনায় সবজি সংরক্ষণের জন্য হিমাগার ব্যবস্থা চালু না হওয়ায় সব মৌসুমেই বঞ্চিত হচ্ছেন ন্যায্য দাম থেকে।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© 2024, All rights reserved. এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। এখানে নিজস্ব সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ সুত্র সহ প্রকাশ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক কেহ অভিযোগ করিবেন না। তাছাড়াও কোন অভিযোগ থাকলে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইলো।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট
error: এখানে নিজস্ব সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ সুত্র সহ প্রকাশ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক কেহ অভিযোগ করিবেন না। তাছাড়াও কোন অভিযোগ থাকলে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইলো।