খান মোঃ আঃ মজিদ, দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুর জেলার বোচাগঞ্জ উপজেলার আলোচিত একটি মামলার বাদী আব্দুল মজিদ খান জানিয়েছেন, তিনি আজ থেকে বোচাগঞ্জ থানা পুলিশের বিরুদ্ধে আর কোনো সংবাদ প্রকাশ করবেন না। তিনি বলেন, “এই ওয়াদা ইনশাআল্লাহ ভঙ্গ হবে না।”
তবে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “পালাতক ৭ আসামিকে দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে। না হলে এর দায়দায়িত্ব নিতে হবে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকেই।”
তিনি দাবি করেন, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, মোবাইল সিম ব্যবহারের তথ্যসহ আসামিদের অবস্থান শনাক্তে আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
১. আশা আক্তার (NID: 4211823796) — একাধিক মোবাইল নম্বর ব্যবহারকারী
২. লিপি আক্তার (NID: 2712167828788)
৩. রাশিদা আক্তার
৪. মোঃ নয়ন মিয়া
৫. দেলোয়ার হোসেন
৬. লাইসুর রহমান (NID: 3253602944)
৭. মীরা কাশ্মীরি (জামিনে)
৮. আব্দুল আলিম
৯. আব্দুল মালেক ওরফে চৌধুরী (জামিনে)
১০. মোঃ রাসেল (জামিনে)
১১. আরজিনা আলো (যোগাযোগে সক্রিয়)
মোট ১১ আসামির মধ্যে ৪ জন জামিনে ও ৭ জন পলাতক। একাধিক মামলায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে, যেগুলোর নম্বর:
বাদীর অভিযোগ, দিনাজপুর পিবিআইয়ের তিন কর্মকর্তা—এসআই মহাসিন আলী, এসআই গোলাম মোস্তফা, এসআই বাসুদেব এবং বোচাগঞ্জ থানার ওসি জাহিদ হাসান সরকার, সেকেন্ড অফিসার ওয়াসিম, এসআই শংকর—তদন্তে গড়িমসি করছেন।
বাদী আশঙ্কা করছেন, জামিনে থাকা বা পলাতক আসামিরা যেকোনো সময় তার ও পরিবারের ওপর হামলা চালাতে বা হয়রানিমূলক মামলা করতে পারে।
আব্দুল মজিদ খান প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন, “উল্লেখিত NID ও মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে দ্রুত আসামিদের অবস্থান শনাক্ত করে গ্রেফতার নিশ্চিত করতে হবে।”