চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের বিভিন্ন থানায় অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির অভিযোগে ৪০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী বলে পুলিশ জানিয়েছে।
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে কোতয়ালি থানার অভিযানে শাহফাজ মিয়া (৩৪), আবুল কালাম (৫৮), কাজী সালাহ উদ্দিন লাভলু ওরফে সালাহ উদ্দিন (২৯), ইসতেশাম আলম দোভাষ ইশরাক (২১), হাবিব উল্লাহ (২৮), রফিকুল ইসলাম (৫৫), শাহাদাত হোসেন জুয়েল (৩২); পাঁচলাইশ থানার অভিযানে তৌহিদুজ্জামান জয় (৩২), ফারুক (৩৫); চকবাজার থানার অভিযানে রবিউল হোসেন (২৬), বায়েজিদ বোস্তামী থানার অভিযানে হারুনুর রশিদ (৪৫), মো. টিটু মাঝী (৪০), তোফাইল আজম তাশকার ওরফে আবিদ (২৪), রফিক (৩৫), আকবরশাহ থানার অভিযানে ফয়সাল (২১), শাকিল (২২), রুবেল (২০), ইব্রাহিম (২০); সদরঘাট থানার অভিযানে হাবিবুর রহমান মুন্না (৩৮); হালিশহর থানার অভিযানে মো. হৃদয় (২২), রাব্বি (২৮), বিজ্ঞান কুমার নাথ (৫৬), মফিজ (৩২); খুলশী থানার অভিযানে জাবেদ উদ্দিন (২১), রেজাউল করিম (৩১); ইপিজেড থানার অভিযানে আরমান মিয়া (২৭), লালন ফকির (২৮); ডবলমুরিং মডেল থানার অভিযানে রবিউল হাসান (১৭), পারভেজ (১৭), ইউসুফ শান্ত (২৫), সাদেক (৩৪); পতেঙ্গা মডেল থানার অভিযানে মো. মুন্না (২০); বন্দর থানার অভিযানে মো. নুর উদ্দিন (৪০); পাহাড়তলী থানার অভিযানে আব্দুল মালেক বাবুল (৬৪), গোলজার বেগম রুবি (৫৫); চান্দগাঁও থানার অভিযানে নাছির উদ্দিন (৪০); বাকলিয়া থানার অভিযানে ইমরান হোসেন ইমন (২৮), সালাহ উদ্দিন রায়হান (২৫), জুয়েল রানা (৩৪) এবং কর্ণফুলী থানার অভিযানে সরোয়ার আলম বাপ্পিকে (৩৭) গ্রেফতার করা হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মাহমুদা বেগম বলেন, ‘বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নগরীর বিভিন্ন থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৪০ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা বিভিন্ন মামলার আসামি।’
তিনি বলেন, ‘গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসীবিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।’