আ’লীগের দালাল এখনও যশোর শিক্ষা বোর্ডে, যে কোন মুহূর্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা, ছাত্র জনতা বিক্ষোভ মিছিল
ষ্টাফ রিপোটার
যশোর সদর উপজেলার ইছালী মডেল কলেজে অবৈধভাবে আদালতের আদেশ অমান্য করে উক্ত প্রতিষ্টানের নিয়োগ কৃত অধ্যক্ষের যোগাযোগ করতে না দিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে যশোর জেলার সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী মিলন ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে সরকারি চাকুরী বিধি লঙ্ঘন করে বেতন উত্তোলন, অবৈধ্য নিয়োগ বানিজ্য এবং শিক্ষক – কর্মচারীদের নিকট থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ২( দুই) কোটি টাকা আত্মসাৎ করায় দুনীতির দায়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা ২ কোটি টাকা আদায় ও ভুয়া অবৈধ ভাবে অধ্যক্ষ নিয়োগ বাতিলের জন্য পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে। কিন্তু বেজ্জাটে, বেহায়া অবৈধ অধ্যক্ষ পদত্যাগ না করায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার সাথে মারাত্মক সংঘর্ষের দিকে যাচ্ছে বলে মনে করছে এলাকাবাসী। আজ ২৫/৮/২৪ তারিখ রোববার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মহোদয় এর নির্দেশে বোর্ডের সচিব, কলেজ পরিদর্শক ও বিদ্যালয় পরিদর্শক ইছালী মডেল কলেজটি তাৎক্ষনিক পরিদর্শন করেন। এই বিষয়ে দৈনিক সংবাদ ৭১ এর সম্পাদক, দৈনিক দেশ বুলেটিন এর যশোর জেলা প্রতিনিধি, ছাত্র আন্দোলনের যশোর জেলার অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতিসংঘ ঘোষিত বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত গণমাধ্যম ও মানবাধিকার সংস্থার যশোর জেলা প্রতিনিধি জনাব অধ্যাপক আহম্মদ আলী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মহোদয় এর নিকট মুটো ফোনে জানতে চাইলে তিনি ইছালী মডেল কলেজে অবৈধভাবে অধ্যক্ষ নিয়োগ ও ২ কোটি টাকা দূনীতির কথা স্বীকার করেন। তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক পরিদর্শন করালেও চেয়ারম্যান মহোদয় কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেনি। এমনকি এতো বড় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশাংকা দেখেও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কিংবা জেলা প্রসাশক মহোদয় কে অবহিত করেননি। সরেজমিনে দেখা যায়, চেয়ারম্যান মহোদয় কর্তৃক প্রেরিত তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটির মধ্যে বিদ্যালয় পরিদর্শক সহেব তার পরিচিত আ’লীগ পন্থী রসায়ন বিষয়ের প্রভাষকে বলছে তুমি এখন চুপ থাক আমি তোমার পক্ষ হয়েই কথা বলছি। এই বলে তিনি ইছালী মডেল কলেজের সিনিয়র প্রভাষক মোছাঃ রশমি আরা খাতুন সহ অনেকের ধমক দিয়ে সত্য প্রকাশ থেকে বিরত থাকার অপচেষ্টা করতে থাকে। এ বিষয়ে কলেজ পরিদর্শক সাহেবের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমার দেখার দায়িত্ব হলেও বিদ্যালয় পরিদর্শক ও চেয়ারম্যান মহোদয় আমাকে কোন ব্যবস্থা নিতে দিচ্ছে না। এমনকি আ’লীগ পন্থী বিদ্যালয় পরিদর্শক এর ভয়ে কোন প্রতিবেদন চেয়ারম্যান মহোদয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কিংবা জেলা প্রসাশক মহোদয় এর নিকট দিচ্ছে না। এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোরের চেয়ারম্যান মহোদয়কে মুটো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন এই বিষয়ে কলেজ পরিদর্শক সাহেবের সাথে কথা বলেন। আর কলেজে পরিদর্শক সাহেবের সাথে কথা বলেন তিনি বলেন এই বিষয়ে বিদ্যালয় পরিদর্শক সাহেবের সাথে কথা বলেন। বিষয়টি অত্যান্ত দুঃখজনক যে, এতে বড় সমস্যা দেখেও তারা নিরব ভূমিকা পালন করছে।
যশোর বাসীর দাবি,দেশকে দূরনীতি মুক্ত করার জন্য নিজেদের সন্তানের জীবনের মায়া ত্যাগ করে পুনরায় দেশ স্বাধীন করালাম, সেখানে শেখ হাসিনার পেতাত্তা গুলো এখনো যশোর শিক্ষা বোর্ডে থেকে গেছে, যা অতি তাড়াতাড়ি বৃহৎ ছাত্র- জনতা আন্দোলনের মাধ্যমে পদত্যাগে বাধ্য করে দালাল মুক্ত করতে হবে।