1. dailysonbad@gmail.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
  2. newsroom@dailysongbad71.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
হাসিনা আমার পিতাকে হত্যা করেছে, আমার পিতা নির্দোষ ছিলেন বৌভাতের দিন অতিথি বাড়িতে রেখে বাজারে গিয়ে আর ফেরা হলো না বরের। খুলনায় শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল: ঢাকায় জিন্নাহের মৃত্যুবার্ষিকী পালনে তীব্র প্রতিবাদ জামালপুরের ইসলামপুরে বসতবাড়িতে ভয়াবহ আগুন ঢাবির প্রথম বর্ষ ছাড়া অন্য সব বর্ষের ক্লাস শুরু হবে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর। খুলনায় বাড়িতে একা থাকা বৃদ্ধাকে হাত-পা বেঁধে হত্যা। দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকার ৩ দিন পর আবারও উৎপাদনে ফিরেছে আমাকে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে: আসিফ মাহমুদ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘আমরা ক্ষমা চাচ্ছি, কিন্তু ভারতে কোনো ইলিশ পাঠাতে পারব না।’ পেরুর সাবেক প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফুজিমোরি মারা গেছেন।

১৬ বছরের কলেজ পড়ুয়ার শরীরে ৭০টি ছররা গুলি

বিশেষ সংবাদদাতা
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪
  • ৩০ বার দেখা হয়েছে

গত ১৮ জুলাইয়ের ঘটনা। সেদিন বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ রাজধানীর আজিমপুর সরকারি স্টাফ কোয়ার্টার মসজিদে আসরের নামাজ শেষে লালবাগের আমলিগোলার বাসায় ফিরছিল খালিদ হাসান।

ধানমন্ডির আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী খালিদ কিছুদূর এগোতেই দেখতে পায় আন্দোলনকারীদের একটা দল কলোনির ভেতরে দৌড়ে এসে ঢোকেছে। তারা ঢুকেই এদিক সেদিক ছড়িয়ে পড়ে। হতভম্ব হয়ে ঘটনা বুঝার চেষ্টা করে খালিদ। আর তখনই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে থাকে।

আরও তিন-চারজনের সঙ্গে খালিদও গুলিবিদ্ধ হয়। সেখানেই মারা যায় সে। তার পুরো শরীরে (পেট, বুক) ছিল শটগানের অন্তত ৭০টি গুলির চিহ্ন।

সেদিন ছররা গুলিতে আহত এক প্রত্যক্ষদর্শী সংবাদমাধ্যমকে জানান, সবকিছু এত দ্রুত ঘটেছিল যে তারা কী ঘটছে তা বুঝতে পারেননি। বিক্ষোভকারীরা যখন দৌড়ে ভেতরে আসছিল তারা তখন কলোনি থেকে বের হচ্ছিলেন। তারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই এক পুলিশ সদস্য তাদের দিকে বন্দুক তাক করে এবং গুলি চালায়। তার চোখের খুব কাছে ছররা গুলি এসে লাগে।

ভয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, তাকে ও খালিদকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় কয়েকজন। খবর পেয়ে খালিদের বাবা কামরুল ঢামেক হাসপাতালে যান।

খালিদের বাবা সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘আমি দেখি ও হাসপাতালের বেডে পড়ে আছে। ওর নাক-মুখ দিয়ে রক্ত পড়ছিল। আমার ছেলেটা মরে গেছে।’

কামরুল হাসান বলেন, ‘অনেক আশা ছিল খালিদ আইনজীবী হবে। আমরা গরিব মানুষ। ছেলে চেয়েছিল বড় হয়ে আমাদের যাতে একটু সাহায্য করতে পারে। এখন আমি কার কাছে বিচার চাইব?’

খালিদের মা শুধু একটি কথাই বলেছেন। ‘তারা আমার ছেলেটাকে বাঁচতে দিল না।’

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© 2024, All rights reserved. এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। এখানে নিজস্ব সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ সুত্র সহ প্রকাশ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক কেহ অভিযোগ করিবেন না। তাছাড়াও কোন অভিযোগ থাকলে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইলো।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট
error: এখানে নিজস্ব সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ সুত্র সহ প্রকাশ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক কেহ অভিযোগ করিবেন না। তাছাড়াও কোন অভিযোগ থাকলে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইলো।