1. dailysonbad@gmail.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
  2. newsroom@dailysongbad71.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৪:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
উপজেলার উপরেই চাঁদা বাজের হাতে দলিল লেখক ও ব্যবসায়ীরা অতিষ্ঠিত ।। মো. সাকির হাওলাদার  জেলা প্রতিনিধি পটুয়াখালী  যশোরের চৌগাছায় আইন শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত যশোরের চৌগাছায় ব্যবসায়ীর টাকা ছিনাতাইয়ের অভিযোগে ৪ ছিনতাইকারী আটক আশাশুনির বুধহাটা বাজারে মোটরসাইকেল ও ট্রলির ধাক্কায় এক যুবক নিহত।। শিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন দিরাইয়ে ব্যবসায়ীর জায়গা দখল করে খাচ্ছেন প্রভাবশালী। হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের রেজিস্ট্রেশন বাতিল ইতিহাসে এটাই প্রথম: প্রধান বিচারপতি প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

কাচামরিচ সহ সবকিছুর দামই চড়া! স্বল্প আয়ের মানুষ খুব সংকটে

বিশেষ সংবাদদাতা
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৪ জুলাই, ২০২৪
  • ১০২ বার দেখা হয়েছে

দেশের বাজারে কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না কাঁচা মরিচের দাম। কয়েকদিনের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে ৪০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। এদিকে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষজন। সরবরাহ বাড়লে দাম কমে আসবে বলেও জানিয়েছেন বিক্রেতারা।

রোববার (১৪ জুলাই) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, বাজারে আমদানি করা ভারতীয় কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩৮০-৪০০ টাকা কেজি। আর দেশি মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০-৩৬০ টাকা। অবশ্য পাড়া-মহল্লায় এর চেয়ে বেশি দামেও কাঁচা মরিচ বিক্রি হতে দেখা গেছে। ভারতীয় কাঁচা মরিচ আকারে দেশি মরিচের তুলনায় কিছুটা বড়।

এ বিষয়ে কারওয়ান বাজারে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী নাসির হোসাইন বলেন, ‘কাঁচা মরিচ কেনা না হয় আপাতত বাদ দিলাম, ডিমের বিকল্প কী? সবকিছুর দামই তো চড়া! স্বল্প আয়ের মানুষ খুব সংকটে আছে।’

রাজধানীর ব্যবসায়ীরা বলছেন, মরিচের উৎপাদনস্থলেই দাম বেশি। যেমন দেশের কাঁচা মরিচের অন্যতম উৎপাদন এলাকা বলে পরিচিত পাবনার সাঁথিয়া ও বেড়া উপজেলার বিভিন্ন খুচরা বাজারে ৩৬০ টাকা কেজি স্থানীয় (দেশি) কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া ভারত থেকে যে কাঁচা মরিচ আমদানি হচ্ছে, তার দামও বেশি। এসব কারণে বাজারে মরিচের দাম ক্রমে বাড়ছে।

মরিচচাষিরা বলছেন, চলতি বছর মরিচ আবাদের শুরুর দিকে অর্থাৎ এপ্রিল, মে ও জুন মাসে প্রচণ্ড খরা ও গরমে মরিচগাছগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ফলন কমেছে। অন্যদিকে বর্তমানে ভারী বর্ষণের কারণে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে কাঁচা পণ্যের সরবরাহ কমেছে। এছাড়া বৃষ্টির পানিতে মরিচ গাছ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টি মধ্যে গাছ থেকে মরিচ তোলা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে চাহিদা অনুয়ায়ি বাজারে মরিচ সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

এ বছর কোরবানি ঈদের মাসখানেক আগে থেকেই মরিচের দাম বাড়তে শুরু করে। প্রায় ১৫ দিন ধরে বেড়েই চলেছে পণ্যটির দাম। গত বছর এসময় মরিচের দাম বেড়ে ৭০০টাকায় দাঁড়িয়েছিল। ওই সময় দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দেয়।

এদিকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম সবজি ও কাঁচা পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির জন্য প্রাকৃতিক কারণকে দায়ী করেছেন। গত শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘ভারী বর্ষণের কারণে দেশের ১৮টি জেলায় পানি বেড়েছে। এতে ওই এলাকাগুলো থেকে কাঁচা পণ্যের সরবরাহ কমেছে। ফলে পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে অসাধু কারও ষড়যন্ত্র আছে বলে মনে হয় না। আমি মনে করি এ পরিস্থিতি সাময়িক। তবে বাজারে আমাদের নজরদারি থাকবে। কারসাজির কোনো অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© 2024, All rights reserved. এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। এখানে নিজস্ব সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ সুত্র সহ প্রকাশ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক কেহ অভিযোগ করিবেন না। তাছাড়াও কোন অভিযোগ থাকলে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইলো।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট