কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি: বিভিন্ন মিডিয়াই প্রকাশ হওয়ার পরও প্রশাসন নিরব চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে কেউ গেফতার হয়নি। আরিফের পরিবার আতংকে বসবাস করছে…না খেয়ে জীবনযাপন করছে
কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলায় দুষ্কৃতকারীর আগুনে দেওয়া হতদরিদ্র আরিফের চা ও কনফেকশনারি দোকান পুড়ে ছায় পাঁচ লক্ষ টাকার মালমাল এগিয়ে আসেনি উপজেলা প্রশাসন ইউওনো অফিস।
কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন এর ইসলাম পুর হাজির হাট পদ্মা নদীর ধারে জিরো পয়েন্ট মোড়ে হতদরিদ্র আরিফ রেজা চা ও কনফেকশনারির দোকান দিয়ে সংসার চালাতো হঠাৎ নেমে আসে আরিফের জীবনে কালো মেঘ দুষ্কৃতকারীরা আরিফের দোকান ঘরে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয় আগুনে পুড়ে ছায় হয়ে যায় পাঁচ লক্ষ টাকার মালমাল হতদরিদ্র আরিফের নুন আনতে পানতা ফুরাই আরিফের পরিবারের সংসারে চালাতে হিমশিম খাচ্ছে দাউ দাউ করে পরিবারের বুকে আগুন জলছে। একান্না থামছে না পরিবারের সজনদের। দুষ্কৃতকারীরা ভেংগে দিলো হতদরিদ্র আরিফের পরিবারের স্বপ্নকে। এখন পর্যন্ত এগিয়ে আসেনি দৌলতপুর উপজেলা প্রশাসন ইউওনো অফিস থেকে অগ্নিকান্ড তহবিল থেকে সাহায্য। এগিয়ে আসেনি ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নঈম উদ্দীন সেন্টুর পক্ষ থেকে হতদরিদ্র অসহায় আরিফের পরিবারের খোজ খবর নিতে। এগিয়ে আসেনি। এগিয়ে আসেনি দৌলতপুর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জলি কবিরাজ। বর্তমান আরিফের পরিবার অসহায়ের মতো চাতক পাখির মত বসবাস করছে। দৌলতপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করলে এখন পর্যন্ত কোন টনক নড়েনি। এলাকাবাসীর দাবি সরকারের সহযোগিতা জরুরী প্রয়োজন। দুষ্কৃতকারী কে গেফতার করে আইনের মাধ্যমে বিচার করা হোক। ফিলিপনগর শিক্ষিত সমাজে এধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনা যারা করেছে সেই দুষ্কৃতকারীর বিচার করা হোক। জেলা প্রশাসক, RAB, পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আরিফের পাশে দাঁড়ানোর।