1. dailysonbad@gmail.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
  2. newsroom@dailysongbad71.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বিএনপি নির্বাচনের মাঠ গোছাতে মরিয়া দেখা গেলো আজ ফকিরহাটে। ‘মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছেন নওগাঁর তরুণ ও প্রতিবাদী সাংবাদিক মুজাহিদ হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানা পুলিশ কর্তৃক এক কেজি গাঁজাসহ দুইজন আসামী গ্রেফতার নওগাঁয় ডিবির অভিযানে ৭৫০ পিস ইয়াবাসহ দুইজন আটক নাসির নগরে এক কেজি গাঁজা সহ দুই জন গ্রেফতার। বগুড়ার শাজাাহানপুরে গরুর বাসি মাংসে  রক্ত মিশিয়ে বিক্রি        সাংবাদিক আরিফুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন হারিয়ে যাওয়া প্রবেশপত্র তুলে পরিক্ষার সুযোগ করে দিলেন রাবি ছাত্রদল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাগেরহাট জেলা শাখা উদ্যোগে রুকণ শিক্ষা শিবির ২০২৫ বাঞ্ছারামপুরে নির্যাতনের শিকার শিশুর খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

এখন থেকে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় ১ বৈশাখের পরিবর্তে ১ জুলাই থেকে

নিজস্ব প্রতিবেদন
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ১২৪ বার দেখা হয়েছে

১ জুলাই থেকে ভূমি উন্নয়ন করের নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। ভূমি উন্নয়ন কর আইন ২০২৩ অনুযায়ী, ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল হবে প্রতি বছরের ১ জুলাই থেকে পরের বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত।

সোমবার (১ জুলাই) ভূমি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে জানানো হয়, এখন থেকে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল ১ বৈশাখ থেকে ৩০ চৈত্রের পরিবর্তে ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করা হবে।

মুঘল বাংলায় ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রথম বাংলা সন গণনা করা হয়। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে খাজনা আদায়ে এই গণনা কার্যকর শুরু হয়েছিল ১৫৫৬ সাল থেকে। কালক্রমে ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমল হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশেও বাংলা সনের হিসাবেই জমির খাজনা তথা ভূমি কর নেওয়া হতো।

১৫৮৪ প্রায়োগিক সাল ধরলে সময়ের প্রয়োজনে প্রায় ৪৪০ বছর পর ভূমি কর আদায়ের সময় পরিবর্তন হয়েছে।

ভূমি উন্নয়ন কর হালসনের হিসাব অনুযায়ী পরিশোধ করতে হয়। অর্থাৎ, প্রতি বছরের ভূমি উন্নয়ন কর ওই বছরের ৩০ জুনের মধ্যে জরিমানা ব্যতীত আদায় করা যাবে। কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তি বা পরিবারভিত্তিক কৃষি জমির মোট পরিমাণ ৮ দশমিক ২৫ একর বা ২৫ বিঘা পর্যন্ত হলে ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে না।

তবে এই জমির পরিমাণ ২৫ বিঘার বেশি হলে সম্পূর্ণ কৃষি ভূমির ওপর ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে। অন্যদিকে, অকৃষি ভূমিকে ব্যবহারভিত্তিক বাণিজ্যিক, শিল্প এবং আবাসিক ও অন্যান্য শ্রেণিতে বিভাজন করে সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, অকৃষি ভূমির ভূমি উন্নয়ন কর হার নির্ধারণ ও পুনঃনির্ধারণ করে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করে থাকে।

এছাড়া, সরকার সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা যেকোনো ব্যক্তি বা যেকোনও শ্রেণির ব্যক্তিবর্গ অথবা কোনও সংস্থাকে উক্ত প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত শ্রেণি ও পরিমাপের কৃষি বা অকৃষি ভূমির ভূমি উন্নয়ন কর মওকুফ করতে পারবে।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© 2024, All rights reserved. এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। এখানে নিজস্ব সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ সুত্র সহ প্রকাশ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক কেহ অভিযোগ করিবেন না। তাছাড়াও কোন অভিযোগ থাকলে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইলো।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট