1. dailysonbad@gmail.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
  2. newsroom@dailysongbad71.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
হাসিনা আমার পিতাকে হত্যা করেছে, আমার পিতা নির্দোষ ছিলেন বৌভাতের দিন অতিথি বাড়িতে রেখে বাজারে গিয়ে আর ফেরা হলো না বরের। খুলনায় শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল: ঢাকায় জিন্নাহের মৃত্যুবার্ষিকী পালনে তীব্র প্রতিবাদ জামালপুরের ইসলামপুরে বসতবাড়িতে ভয়াবহ আগুন ঢাবির প্রথম বর্ষ ছাড়া অন্য সব বর্ষের ক্লাস শুরু হবে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর। খুলনায় বাড়িতে একা থাকা বৃদ্ধাকে হাত-পা বেঁধে হত্যা। দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকার ৩ দিন পর আবারও উৎপাদনে ফিরেছে আমাকে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে: আসিফ মাহমুদ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘আমরা ক্ষমা চাচ্ছি, কিন্তু ভারতে কোনো ইলিশ পাঠাতে পারব না।’ পেরুর সাবেক প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফুজিমোরি মারা গেছেন।

ডাকুয়া- কালী নদীর গতিপথ

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪
  • ৩৮ বার দেখা হয়েছে

ডাকুয়া ও কালী নদীর গতিপথ

কালীগঙ্গা নদী- কুষ্টিয়া শহরের শ্মশান ঘাট এলাকায় গড়াই নদীর বুক চিড়ে কালীগঙ্গা নদী জন্মলাভ করেছে। এর একপাশে কুষ্টিয়া পৌরসভা অন্য পাশে কুমারখালী উপজেলার চাপড়া ইউনিয়ন পরিষদের এলাকা। নদীটি মুলত কুষ্টিয়া সদর ও কুমারখালী উপজেলার সিমান্ত লাগোয়া প্রবাহিত হ’য়ে ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার গাড়াগঞ্জ বাজার পর্যন্ত প্রবাহিত হয়েছে। এই যাত্রাপথে নদীটি উৎস মুখের পর কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারখি,উজানগ্রাম, হরিনারায়ণ পুর, মধুপুর ইউনিয়ন এবং শৈলকূপা উপজেলার ত্রীবেনি ও কাঁচেরকোল ইউনিয়নের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। অপরপাড়ে কুমারখালী উপজেলার চাপড়া, বাগুলাট,চাঁদপুর ইউনিয়নের মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে।

ডাকুয়া নদী – কুমারখালী উপজেলার চাপড়া ইউনিয়ন পরিষদ ও যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের সিমান্তে ধর্মপাড়া ও চাঁদপুর এর সন্নিকটে গড়াই নদী থেকে ডাকুয়া উৎপত্তি লাভ করেছে। নদীটা বেশির ভাগ কুমারখালী উপজেলায় প্রবাহিত হয়ে ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার কাঁচেরকোল ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে প্রবাহিত হয়ে পালপাড়া নামক স্থানে কালী নদীতে পতিত হয়েছে। নদীটি চাপড়া, যদুবয়রা, পান্টি, বাগুলাট ও কাঁচেরকোল ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত।

নদী তীরে ঐতিহাসিক স্থান – কালী নদীর উৎস মুখে মরমি সাধক বাউল সম্রাট লালন সাঁইজির মাজার, ১৯৭১ সালে কুষ্টিয়া জেলার সব থেকে বড় যুদ্ধ ক্ষেত্র বংশীতলা যুদ্ধ ক্ষেত্র ও স্মৃতি স্তম্ভ । বংশীতলা যুদ্ধে শহীদদের মাজার। ডাকুয়া নদীর তীরে ১৯০৬ সাল পর্যন্ত কুমারখালী থানা সদর দপ্তর ছিল ভালুকা গ্রামে, থানার ধংশাবশেষ। রাজা রাজবল্লভ কতৃক খাজনা আদায়ের জন্য কমর কুলি খাঁ সাহেবের কাঁচারী। সাধক শামসুদ্দীন পীরের মাজার। শালঘর মদুয়ার কেনি ভবন।

কালী নদী ও ডাকুয়া নদীর মৃত্যু কুমারখালীর সংস্কৃতিতে দারুণ প্রভাব ফেলেছে। এই নদী দুটির মৃত্যু গাঙ্গেয় সভ্যতার সাথে উপহাস করে সারাক্ষণ। গঙ্গা কপোতাক্ষ সেচ খাল কে বক্স কালভার্ট এর মাধ্যমে পার করে, টানেল এর মাধ্যমে কালী নদী ও ডাকুয়া নদীর সংযোগ পুনরায় গড়া্ইয়ের সাথে সংযুক্ত করে নদী দুইটা চালু করনের জন্য একটা কার্যক্রম শুরু করতে পারে শৈলকুপা ও কুমারখালীর কালী নদী ও ডাকুয়া অববাহিকার মানুষ। এই নদী দুইটার নাব্যতা ফিরে পেলে এবং নদীর গতিপথ পুনরায় চালু হলে এর অববাহিকার মানুষের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন হবে। এই নদী দুইটি বাঁচানোর জন্য নাব্যতা রক্ষায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কুষ্টিয়া জেলা প্রকল্প প্রস্তাব প্রস্তুত করতে পারে।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© 2024, All rights reserved. এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। এখানে নিজস্ব সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ সুত্র সহ প্রকাশ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক কেহ অভিযোগ করিবেন না। তাছাড়াও কোন অভিযোগ থাকলে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইলো।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট
error: এখানে নিজস্ব সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ সুত্র সহ প্রকাশ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক কেহ অভিযোগ করিবেন না। তাছাড়াও কোন অভিযোগ থাকলে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইলো।