নিম্ন আয়ের মানুষ গুলো ডিমের উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। তাদের সামান্যতম পুষ্টির চাহিদা পুরন করে থাকে ডিম থেকে। তবে সেই চাহিদাও পুরন করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে সাধারণত নিম্ন আয়ের মানুষ গুলো।ডিমের দাম বাড়তি হওয়ায় ক্রয় করতে পারছে না তারা।
সাধারণত প্রতি বছরের ন্যায় আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে ডিমের দাম বাড়তি থাকে। যা সচারাচর লক্ষ্য করা যায়। তবে এবার মে ও জুন মাসেই ডিমের বাজার বারতির দিকে। উৎপাদকের কাছ থেকে জানা যায় তারা ন্যায্য মূল্যেই ডিম দিচ্ছে পাইকারি বাজারে। তাদের অভিযোগ, মনে হয় সিন্ডিকেট চালাচ্ছে মধ্যস্থ ভোগি ব্যবসায়ীরা।
তবে মধ্যস্থ ভোগি ব্যবসায়ীরা জানায়, তারা প্রতি পিচ ডিমে বাড়তি ২০ পয়সা করে বেশি দিয়ে থাকে প্রাথমিক ব্যবসায়ীকে। তারা আরো বলে আমারা মেসেসের মাধ্যমে ডিমের বাজার জেনে থাকি। তবে বেশি কিছু জানা জায়নি। তবে প্রশ্ন কে বা কারা খেলছে ডিমের বাজার নিয়ে। তার সঠিক উত্তর এখনো মেলেনি। ধাপে ধাপে হাত বদলের মাধ্যমে বেড়েই চলছে ডিমের বাড়তি দাম। এতে ভুক্তভোগী হচ্ছে সাধারণ ক্রেতা। তাদের অভিযোগ, নেই কোন প্রশাসনিক তৎপরতা, নেই দেখার কেউ।